ব-দ্বীপ পরিকল্পনা_____________________ ◆━━━━━━━▣✦▣━━━━━━━━◆ __________________________________ উচ্চ পর্যায়ের অভীষ্ঠ 👍 ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য দূরীকরণ। 👍 ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন। 👍 ২০৪১ সালে একটি সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা অর্জন _________________________________ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০’র নির্দিষ্ট অভীষ্টসমূহ 👍 অভীষ্ঠ-১ : বন্যা ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিপর্যয় থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। 👍 অভীষ্ঠ-২ : পানি নিরাপত্তা এবং পানি ব্যবহারে অধিকতর দক্ষতা বৃদ্ধি করা। 👍 অভীষ্ঠ-৩ : সমন্বিত ও টেকসই নদী অঞ্চল এবং মোহনা ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা। 👍 অভীষ্ঠ-৪ : জলাভূমি ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ এবং তাদের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করা। 👍 অভীষ্ঠ- ৫ : অন্তঃ ও আন্ত-দেশীয় পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর প্রতিষ্ঠান ও ন্যায়সঙ্গত সুশাসন গড়ে 👍 অভীষ্ঠ-৬ : ভূমি ও পানি সম্পদের সর্বোত্তম সমন্বিত ব্যবহার নিশ্চিত করা। ________________________________ 👍 অফিসিয়াল নাম : বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা- ২১০০ প্রণয়ন পরিকল্পনা। 👍 মূল লক্ষ্য : জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো। 👍 অর্থনৈতিক সহায়তায় : নেদারল্যান্ডস সরকার। 👍 কারিগরি সহায়তা : Dutch-Bangladeshi BanDuDeltAS consortium and Bangladesh Policy Research Institute. 👍 অনুমোদন : ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে। 👍 জিডিপিতে অবদান : জিডিপির প্রবৃদ্ধি ১.৫% বাড়িয়ে ১০% এ উন্নীত করা। 👍 সমঝোতা স্মারক : সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ জুন, ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে। পানিসম্পদ নিয়ে ১০০ বছরের ব-দ্বীপ পরিকল্পনা বিষয়ে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে বাংলাদেশের যৌথ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। ◆━━━━━━━▣✦▣━━━━━━━━◆